মুখের ক্যান্সার

মুখের ক্যান্সার মুখের ক্যান্সার হচ্ছে মাথা ও ঘাড়ের ক্যান্সারের মত একটি ক্যান্সার যা ঠোঁট বা মুখে শুরু হয়। মুখের ক্যান্সারকে মুখগহ্বরের ক্যান্সারও বলা হয়ে থাকে। ঠোঁট, ঠোঁটের ভেতরের অংশ, চিবুক (বাক্কাল মিউকোসা), দাঁত, দাঁতের মাড়ি, জিহ্ববার সামনের দিকের দুই তৃতীয়াংশ, জিহ্ববার নীচের অংশ এবং চোয়াল (শক্ত চোয়াল) মুখগহ্বরের মধ্যে পড়ে। মুখের ক্যান্সার ওরাল ভেরোকাস কারসিনোমা বা ওরাল মেলানোমা ধরনের হতে পারে। ক্যান্সারের উৎপত্তিস্থলের উপর ভিত্তি করে মুখগহ্বরের ক্যান্সার বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন মুখের পৃষ্ঠতলের ক্যান্সার,... আরও পড়ুন

লিউকেমিয়া

লিউকেমিয়া লিউকেমিয়া কি? রক্ত তৈরির আদি কোষ লিউকোসাইটে লিউকেমিয়া হয়ে থাকে। যদিও বেশিরভাগ লিউকেমিয়া শ্বেত রক্তকোষে শুরু হয়ে থাকে কিন্তু কিছু কিছু লিউকেমিয়া অন্যান্য রক্তকোষেও শুরু হয়ে থাকে। শ্বেত রক্তকোষের জিনগত উপাদান (DNA) ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা পরিবর্তনের ফলে এই কোষগুলোর পূর্ণতা বা ক্রিয়া ব্যাহত হলে লিউকেমিয়া বিস্তার ঘটায়। এই কোষগুলো কেবলমাত্র সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং অস্থিমজ্জায় জমা হতে থাকে যা সাধারণ শ্বেত ও লোহিত রক্তকোষ ও অনুচক্রিকা তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়াকে বন্ধ করে দেয়, এই অবস্থা ধীরে ধীরে লিউকেমিয়ার দিকে ধ... আরও পড়ুন

হাড়ের ক্যান্সার

হাড়ের ক্যান্সার প্রাথমিক হাড়ের ক্যান্সার হাড়েই শুরু হয়ে থাকে এবং এটা খুবই বিরল। এটি দেহের যেকোন অংশের হাড়ে হতে পারে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ইহা হাত ও পায়ের লম্বা হাড়, শ্রোণীচক্র, পাঁজর ও মেরুদন্ডে হয়ে থাকে। যেকোষগুলো  শক্ত হাড়ের টিস্যু গঠন করে থাকে সেকোষগুলোতে হাড়ের ক্যান্সার হয়ে থাকে। বিনাইন টিউমার কেবলমাত্র আকারে বড় হতে থাকে কিন্তু তা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে না, এটা আকারে এতোটা বড় হয়ে যায় যে তা চারপাশের টিস্যুর উপর চাপ সৃষ্টি করে, হাড়কে দূর্বল করে দেয় এবং হাড় ভেঙে যায়। হাড়ের ক্যান্সার অনেক ধরনের হয়ে থ... আরও পড়ুন

মূত্রাশয়ের ক্যান্সার

মূত্রাশয়ের ক্যান্সার মূত্রাশয়ের ভেতরের আবরণী কোষে মূত্রাশয়ের ক্যান্সারের শুরু হয়ে থাকে। সাধারণত যে ধরনের ক্যান্সারগুলোতে মানুষ আক্রান্ত হয়ে থাকে তার মধ্যে এটি পঞ্চমতম দায়ী কারণ এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে চতুর্থতম দায়ী কারণ। মূত্রাশয়ের আবরণী ইউরোথেলিয়াল কোষ সাধারণত এর জন্য দায়ী, এই কোষগুলো অনিয়ন্ত্রিতভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং তা টিউমারে পরিণত হয়। বেশিরভাগ ইউরেথেলিয়াল কারসিনোমা পেশীকে আক্রমণ করে না এবং মূত্রাশয়ের অভ্যন্তরীণ আবরণীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। আরো কয়েক ধরনের কারসিনোমা রয়েছে যেগুলোতে মানুষ খুব একটা আক্রান্ত হয় না,... আরও পড়ুন

পায়ুপথের ক্যান্সার

পায়ুপথের ক্যান্সার মলদ্বার রেকটামের (বৃহদান্ত্রের নীচের অংশ) শেষপ্রান্তে অবস্থিত এবং লম্বায় প্রায় ১ থেকে দেড় ইঞ্চি হয়ে থাকে। মলদ্বার রেকটামকে দেহের বাইরের দিকে উন্মুক্ত অংশের সাথে যুক্ত করে থাকে। এর প্রধাণ কাজ হচ্ছে তরল নয় এমন শক্ত বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে বের করে দেওয়া। স্কোয়ামাস সেল দ্বারা মলদ্বার আবৃত থাকে; বেশীরভাগ ক্যান্সার এই স্কোয়ামাস সেলেই বিস্তার লাভ করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের পায়ুপথের ক্যান্সারের মধ্যে রয়েছে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমা, ক্লোয়াকোজেনিক কারসিনোমা, অ্যাডিনোকারসিনোমা, ব্যাসাল সেল কারসিনোমা এবং মলদ্বা... আরও পড়ুন